আমি যে তুমি চেয়েছিলাম সে তুমি নয়
তবুও কেন চাই তা জানি না।
জানি না বলে কি তা জানতে হবে?
আমি যে তুমি চেয়েছিলাম সে তুমি নয়
তবুও কেন চাই তা জানি না।
জানি না বলে কি তা জানতে হবে?
আমি নির্ভাক হয়ে চেয়ে থাকি।
চাতক পাখির মত।
আমি তোমাকে যেতে নাহি দিব
তবে কেন তুমি চলে যাচ্ছ?
কেন তোমার এই প্রস্থান
কেন বিবেক তারণা নিয়ে ভেবে দেখলে না
উওর জানতে চাই না।
চাই না শুনতে সান্তনা
যাও চলে যাও
জীবনের এই পথে হবে আবাও দেখা
হয়ত অন্য কোন চরিত্রের মাঝে Continue Reading
অভিমান
আমি চাইনি তোমাকে এক বিন্দু দু:খ দিতে
চাইনি এক বিন্দু একাকী অনুভূতি দিতে
চাইনি নিজের কষ্টগুলো তুমি একাকী সহ্য কর
চেয়েছিলাম তোমার অভিশপ্ত মুহূর্তে থাকব
যত ঝড়,বাধা,বিপদ,অগ্নি যা আসুক থাকব
তবুও পারিনি তা জগতের মাঝে Continue Reading
শুরুর কথা
অনেকদিন পর আমার পুরানো কিছু খাতা খুজে পেলাম । তো খাতা গুলো গুছাতে গিয়ে এই লাইনগুলো খাতা কোন একটা পৃষ্টায় আমি আনমনে লিখে রেখেছিলাম। অনেকদিন পর সেই খাতায় লেখাটা দেখতে পেলাম। আর দেরী না করে সাথে সাথে ব্লগে দিয়ে দিলাম। বলা তো যায় না আবার যদি খাতাটা হারিয়ে ফেলি। এমন করে আমার অনেক লিখা আমি হারিয়ে ফেলেছি। এটাকে কবিতা বলা ঠিক হবে না। কারন এই লাইনগুলোর মধ্যে কোন ছন্দ মিল নেই। কবিতা লিখতে হলে যে মিল কিংবা সে ভাষা সুন্দর হতে হয় তা এতকুটুত্ত নেই। তাই এই লাইনগুলোকে কবিতা বলতে আমার ভয় হয়।রবীঠাকুর আমর উপর অভিমান করবে। তাই আমি এই লিখাগুলোর নাম দিলাম কয়েকটি লাইন। এই কয়েকটি লাইন পড়ার পর অনেকদিন পর আমি আমার আগের সেই ছোটবেলাম লুকিয়ে লুকিয়ে বই পড়া এবং স্কুল লাইফটা কথা অনেক মনে পড়ে গেল। সেইদিন গুলোকে আজ অনেক মিস করছি।
বই
প্রিয় গল্পের বইটি আর পড়া হয় না অলস দুপুরে
হালকা ঘুম ঘুম ভাবে বইয়ের পাতা উল্টানো হয় না।
মাথার উপর বই রেখে ঘুমানো হয় না। Continue Reading
আমি জানি তুই আজত্ত আমার কথা ভাবিস
জানি মাঝে মাঝে দু’নয়ন জলে ভরে
তবুও যেন কত অসহায়
তোকে কোন দোষ দিচ্ছি না….
দোষ যেন আমার ভাগ্যের
মাঝে মাঝে আমিও নষ্টালজি হই
দু’টি চোখও আমার জলে ভরে
ভাবি সেই স্বপ্নের কথা
রাঙ্গামাটির পথে দু’জন
পাহাড়ের উপর ছোট ঘর
বইমেলায় ঘুড়ে বেড়ানো কান্ত শরীরে বাংলা একাডেমীতে বসে পড়া
বেশি কিছু চায়ও ছিল না
ছিল শুধু এক খন্ড সুখের স্বপ্ন
এগুলো কখনো ঘটেনি এমন কি স্বপ্নেও না..
শুধু আমার কল্পনাকে ঘটেছে
তবুত্ত ঘটনাগুলো এত বাস্তব মনে হচ্ছে কেন?
দোষটা কি একাই আমারই !!!!
কেন জেগে উঠি ?
তুসিন আহমেদ
যেন পৃথিবী থেকে ছিন্ন কেউ
সকল ভোজাগুলো যেন আমার মধ্যে
কান্তি ছাপ এখনো আমার চোখে
কান্তিতে যেন দু’চোখ বন্ধ হয়ে যায়
মনে হয় আমি ঘুমিয়ে গেছি।
আবার জেগে উঠি
কেন জেগে উঠি?
ভাবি নিরবে কিছুক্ষন
নতুন স্বপ্ন দেখব বলে!!!
স্বপ্ন সেটা আবার কি?
নিজেকে বড়ই বিচিএ মনে হয়
চেনা -জানাগুলোকে অচেনা মনে হয়
ইচ্ছা করে সবগুলো চুল
ছিন্ন করে টেনে ফেলে দেই মাথা থেকে
রক্তগুলো যেন শীতল হয়ে যায়
মাঝে মাঝে রক্তগুলো টগবগিয়ে উঠে
নতুন কিছু করার জন্য
নতুন স্বপ্ন দেখব বলে
বারবার ব্যার্থ হই
ব্যার্থ নয়নে তাকিয়ে থাকি আকাশের দিকে
কোন এক চন্দ্র রাতে !
বি:দ্র- কিছুক্ষন আগে ঘুম থেকে উঠলাম। কি যেন স্বপ্ন দেখলাম মনে নেই। কিন্তু মনটা কেন যেন খারাপ হয়ে গেল। ঘুম থেকে উঠে। পড়তে বসলাম কিন্তু পড়তে পারলাম না। হাতে কলম নিয়ে লিখতে শুরু করলাম। শেষে এই কয়েকটি লাইন লিখলাম। জানি কবিতার “ক” ও হয়নি।তবুত্ত লিখলাম। কবিতা লেখা বড়ই দুসাধ্য একটা ব্যাপার। যা আমার পক্ষে সম্বভ না। আশা করি সাবই আমার এই কবিতা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে নিবেন।
বই
প্রিয় গল্পের বইটি আর পড়া হয় না অলস দুপুরে
হালকা ঘুম ঘুম ভাবে আর উল্টানো হয় না বইয়ের পাতা
মাথায় উপর বই রেখে ঘুমানো হয় না বহুকাল থেকে
বইয়ের চরিএগুলো দেখে নিজেকে নায়ক মনে হয় না আর
মনে হয় না আমি এদের একজন
হঠাৎ করে আমি কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলাম
আবার ফিরে আসলে করে সেই অলস দুপুরের দিনগুলোকে
ক্লাসের মাঝে লুকিয়ে লুকিয়ে বই পড়া
টিফিনের টাকা জমিয়ে বই কেন
নতুন কোন বই দেখে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলা
নতুন বই কেনার সামর্থ ছিল না।
দোকানে সাজানো বইগুলো তাকিয়ে দেখলাম রোজ স্কুলের যাত্তয়ার পথে
ইর্স যদি এই বইটা পড়তে পারতাম
না পাত্তয়ার মাঝেই সকল তৃপ্তি……….