এইটা অনেকটা ফেইসবুক/টুইটারের বিকল্প স্টাইল। বিভিন্ন সময়ে এই ব্লগে যে স্ট্যাটাসগুলো দিই সেগুলোর লিস্ট থাকবে এখানে। সবচেয়ে নিচের কমেন্টটাই হবে বর্তমান স্ট্যাটাস। আপনারা ইচ্ছা করলে সেখানে কমেন্টও করতে পারবেন।
এইটা অনেকটা ফেইসবুক/টুইটারের বিকল্প স্টাইল। বিভিন্ন সময়ে এই ব্লগে যে স্ট্যাটাসগুলো দিই সেগুলোর লিস্ট থাকবে এখানে। সবচেয়ে নিচের কমেন্টটাই হবে বর্তমান স্ট্যাটাস। আপনারা ইচ্ছা করলে সেখানে কমেন্টও করতে পারবেন।
এটি একটি নমুনা স্ট্যাটাস
(আপডেটের সময়ঃ দুউর ১২.৩০ মিনিট, ১৭.০৭.২০১০)
আজ আমার খুব প্রিয় একটা বন্ধুর জম্নদিন……… happy birthday…..
(আপডেটের সময়ঃ ১২.৫২ মিনিট, ১৭.০৭.২০১০)
রনি ভাই কে অনেক ধণ্যবা………………………..
ইউ আর মোস্ট ওয়েলকাম।
জটিল হইসে মামা।
ধণ্যবাদ বন্ধু রাফি
কিছু কিছু স্মৃতি আমদের কষ্ট দেয়। কিন্তু কেন যেন এই কষ্ট এর মাঝে আনন্দ থাকে। আমি সেই আনন্দটা সব সময় পাই । জানি না কষ্টের মাঝে আর কেউ আনন্দ পায় কি না?
(আপডেটের সময়ঃ ১১.৫২ মিনিট, ১.০৮.২০১০)
মাঝে মাঝে পাওয়া যায়।
Ha majhe majhe paowa jay. Roni vai er sathe ekmot
মাঝে মাঝে টাইপ করতে গিয়ে হাত থেকে যায়………মনে পড়ে যায় সেই সব দিনের কথা……….যখন চাঁদের আলায় জোছনা রাতে…..চলে গিয়েছিলাম বনে……..
(আপডেটের সময়ঃ ৪.৫৪ মিনিট, ১৪.০৯.২০১০)
জম্নদিন মানে আমার কাছে কোন আনন্দের দিন নয়। বরং অনেক কষ্ট হয়। যে আমার জীবনে থেকে একটি বছর চলে গেল আর আমার মনে মরার সময় চলে আসছে………
(আপডেটের সময়ঃ ১২.১৫ মিনিট, ২০.০৯.২০১০)
মানুষ। বড় আজব এই মানুষ। মানুষ নাকি ফানুষ তাও এখন আর বোঝার ক্ষমতা আমি রাখি না। সব ক্ষমতা হারিয়ে গেছে। হারিয়ে দিন যাচ্ছে নির্জনে। নির্জনে থাকি নিজের সাথে। ধীরে ধীরে নির্জনতা প্রিয় মানুষে রুপান্তরিত হচ্ছি। হয়তো হয়েও গেছি। ইদানিং চলাফেরা করতেও ভয় হয়। চারিপাশে মানুষ দেখি না। দেখি শুধু মুখোশ। মুখোশে-মুখোশে ছেয়ে গেছে গোটা পৃথিবী। নিজের বিভৎস চেহারা সামনে একটি মসৃন আবরন। সেটাই মুখোশ। নিজেকে লুকিয়ে রেখে ভালো মানুষি মুখোশটাকে ইদানিং দেখা যায় বেশী। স্বার্থ এমনই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। স্বার্থ ফুরালেই সব শেষ। মুখোশটা ঠিক তখনই উন্মোচন হয়। বিভৎস সেই চেহারা দেখে বমি চলে আসে। থুথু ছিটিয়ে প্রতিবাদ করতেও উদ্ধত হই। কিন্তু তাও পারি না। এত কাছের মানুষকে তাও করা সম্ভব হয় না। তাইতো নির্জনে চলে গেছি। একদম নির্জনে। হাজার অবিশ্বাস নিয়ে এখন আমিও মুখোশধারীদের মতো হয়ে গেছি। মুখোশটাই হয়ে গেছে জীবনের মূলমন্ত্র। কারণ, জীবন একটি মুখোশ।
(আপডেটের সময়ঃ ১২.১৫ মিনিট, ২০.০৯.২০১০)
এবার ঈদটা কেমন যেন পানসে মনে হচ্ছে…………যত বড় হচ্ছি ঈদের আনন্দ যেন কমে যাচ্ছে …………ছোটবেলা ঈদের আগের দিন কত মজা পেতার এখন যেন কিছুই পাই না…..!!!!!!! বড় হত্তয়ার সাথে কি আনন্দ কমে যায়…………??
(আপডেটের সময়ঃ ৯.১৫ মিনিট, ১৬.১১.২০১০)
তুসিন ভাই আপনি ভাল আছেন তো?
আমি ভাল আছি। নাজমুল। তুমি কেমন আছ?
আপনার লেখাতে কেমন যেন একটা মন খারাপ ভাব আছে।
চমৎকার লেখেন আপনি…।।
আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ তাজিন আপু।
আপনার ব্লগটাত্ত ঘুরের দেখলাম। ভালই হয়েছে চালিয়ে যান।
আবার আসল সেই ডিসেম্বর মাস………….একটি বিজয়ের মাস……………
এবারত্ত কি রাজাকারদের বিচার হবে না??
(আপডেটের সময়ঃ ৯.১৫ মিনিট, ১৬.১১.২০১০)
অবশ্যই হতে হবে রাজাকারদের বিচার…।
ভাল থাকবেন। 🙂
অবশ্যই হতে হবে রাজাকারদের বিচার । কিন্তু কবে। আর কত দিন। ……..৪০ বছর তো হয়ে গেল??? এই প্রশ্ন গুলো কাকে করব।
আচ্ছা, স্ট্যাটাস পেজ কিভাবে যোগ করলেন? আর হলুদের মধ্যে লেখা (ডিসেম্বর ১ এর স্ট্যাটাস এর মত) কি টেম্পলেট এর জন্য হয়, নাকি যে কোন টেম্পলেট এ লেখা যাবে?
না এটা থিমের জন্য না। আর টেম্পেলেটেরত্ত জন্য না।
কোড এডড করতে হয় ।
কিভাবে করতে হয় একটু বলবেন কি? নতুন তো, তেমন বুঝিনা।
আমি আপনাকে মেইলে জানিয়ে দিয়েছি…..কি ভাবে করতে হয়
আমরা খুব দ:খ পুষে রাখি। হঠাৎ হঠাৎ এক একদিন আমাদের মত পুরানো কথা মনে পড়ে । বুকের ভিতরে তখন আচমড়া ধাক্কা লাগে। ছোখে জল এসে পড়ে এমন কেন আমরা।
(আপডেটের সময়ঃ ১২.১৫ মিনিট, ১৩.১.২০১১)
আমাকে খোজ না তুমি বহুদিন কতদিন
আমিত্ত তোমাকে খুজিনাকো এক নক্ষএ থেকে আর এর নক্ষএ
আমরা দুজন আছি পৃথিবীর পারে,পুরাতন রেখা যায় বেকে….
…
(আপডেটের সময়ঃ 8.42 মিনিট, 15.2.২০11)
কোনটা স্টাটাস?
এই মাএ ভাইয়া ফোন দিল ভাইয়াদের অফিস এ সমনে জামায়াত -পুশিলের মধ্যে সংঘষ হচ্ছে…………ভাইয়া অফিস থেকে এর জন্য বের হতে পারছে না। মোবাইলে ইট-পাটকেল এর আওয়াজ শুনে তো আম্মু ভীষন ভয় পেয়ে গেল। বলল,”তুই ঝামেলা না শেষ হওয়ার আগে অফিস থেকে বের হবি না”
ছেলেদের জন্য মা টেনশান দেখলে বুঝা যায় এথেকে বড় ভালবাসা আর কি হতে পারে পৃথীবিতে……♥….. সেখানে একটা মেয়ের/ছেলের(যাকে আমার luv বুঝি )ভালবাসা বড়ই তুচ্ছ…………………………………
(আপডেটের সময়ঃ ৫..৪২ বিকাল মিনিট, ১৯.০৯.২০১১)
তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পেতে হবে, ঠিক যেভাবে তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে বের করো। তোমার জীবনের একটা বিরাট অংশজুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সত্যিকারের সন্তুষ্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে এমন কাজ করা, যে কাজ সম্পর্কে তোমার ধারণা, এটা একটা অসাধারণ কাজ। আর কোনো কাজ তখনই অসাধারণ মনে হবে, যখন তুমি তোমার কাজটিকে ভালোবাসবে। যদি এখনো তোমার ভালোবাসার কাজ খুঁজে না পাও, তাহলে খুঁজতে থাকো। অন্য কোথাও স্থায়ী হয়ে যেয়ো না। তোমার মনই তোমাকে বলে দেবে, যখন তুমি তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পাবে। যেকোনো ভালো সম্পর্কের মতোই, তোমার কাজটি যতই তুমি করতে থাকবে, সময় যাবে, ততই ভালো লাগবে। সুতরাং খুঁজতে থাকো, যতক্ষণ না ভালোবাসার কাজটি পাচ্ছ। অন্য কোনোখানে নিজেকে স্থায়ী করে ফেলো না।
আমার শেষ গল্পটির বিষয় মৃত্যু।……………………………….”steve jobs”
(আপডেটের সময়ঃ ৮.৪৪ রাত মিনিট, ০৬.১০.২০১১
(আপডেটের সময়ঃ ৫..৪২ বিকাল মিনিট, ১৯.০৯.২০১১)
আমি কালো, মোটা, দেখতে সুন্দর না তাই বলে আমার সাথে এমন ব্যাবহার করবে।
বড় আপু ,ভাইয়াকে তো এমন কর না। আমার জ্বর হলে তো একবারও খোজ নাও না। আর আপুর জ্বর হলে “মা গো কেমন আছে বলে জান শেষ করে ফেল” কেন বাবা?? আমি কি তোমাদের মেয়ে না। দেখতে খারাপ বলে কি ??
আমি খারাপ ছাএী বলে। কই আমি এ+ নাই পাই ফেল তো করি নাই।৪.৮৮ পেয়েছি। তাও কি প্রতিদিন আমাকে বলতে হবে “তুই এ+ পেলি না তোর বন্ধুরা সবাই পেল”}
মা আমি তো পরীক্ষার সময় অসুস্থ ছিলাম এটা একবারও বল না কেন?
আগে তর্ক করতাম এখন সেই ভাষাটা হারিয়ে ফেলেছি।
“একটি মেয়ের ” ডায়েরীর কিছু অংশ”
খারাপ লাগে নিজের কাছে এমন কোন ঘটনা দেখলে। কিন্তু প্রতি মুহূতে এই রকম কিছু ঘটনা চোখের সামনে না ঘটলেও আড়ালে ঘটে।যা বিশেষ কিছু প্রশ্ন দাড় করায়
সৌন্দর্য কি সবচেয়ে বড় কথা??
রুপ আছে তো সব আছে??
ভাল টুডেন্ট হলেই কি সব হয়ে যায়??
(
(আপডেটের সময়ঃ 10.09 রাত মিনিট, 17.02.২০১2)
“একটু আগে হিমু তার হলুদ পাঞ্জাবি ছিড়ে কুটিকুটি করে ফেললো।
আর কখনো হলুদ পাঞ্জাবি পড়ে হিমু হাটবেনা। একটু আগে রুপার ছাদের রেলিং ভেঙ্গে পড়ল। আর কখনো রুপা ছাদের রেলিং ধরে হিমুর জন্য অপেক্ষা করবেনা।
একটু আগে শুভ্র তার হাই পাওয়ারের চশমা ছুড়ে দিল সাগরের মাঝে। আর কখনো শুভ্র এই পৃথিবী দেখবেনা।
একটু আগে মিসির আলী তার মাথা শরীর থেকে খুলে ছুড়ে ফেললো। আর কখনো মিসির আলী কোন রহস্যের সমাধান করবেনা।”
হিমু সাহেব কই আপনি? মিসির আলী সাহেবকে খবর দিন,
মুহিব, শুভ্র আর বাকের ভাইকেও খবর দিয়েন।
কাফনের কাপড় কিনতে হবে,
জানাজা পরতে হবে,
স্রষ্টা চলে গেছে,
কাঁধে খাটিয়া নিতে হবে,
গাতক মতি গান ধরবে
সুয়া চান পাখি, আমি ডাকিতাছি তুমি ঘুমাইছ নাকি??
(
(আপডেটের সময়ঃ 10.09 রাত মিনিট, 17.02.২০১2)
আমি চাই, কখনো ভালোবাসার খোঁজ পেলে কেউ যেন আমায় না বলে, ‘বাহ, দুজনকেই পাশাপাশি বেশ মানিয়েছে তো’।
বরং যেন বলে, ‘বাহ, দুজনকেই একসাথে সুখী লাগছে তো খুব’।
(
(আপডেটের সময়ঃ ২.২৯ বিকাল মিনিট, ৩.১০.২০১২)
আমি চাই, কখনো ভালোবাসার খোঁজ পেলে কেউ যেন আমায় না বলে, ‘বাহ, দুজনকেই পাশাপাশি বেশ মানিয়েছে তো’।
বরং যেন বলে, ‘বাহ, দুজনকেই একসাথে সুখী লাগছে তো খুব’।
(
(আপডেটের সময়ঃ ২.২৯ বিকাল মিনিট, ৩.১০.২০১২)
বাহ ব্লগটা খুব সুন্দর তো ভাইয়া 🙂
Valo laglo apnar blog ta ghure dekhe. R ha ki jeno bolcilen ‘dujon k bes sukhi lagce to’. Valobasar khoj pele bolben ami ese ‘sukhi lagce’ kothata bole jabo.onek onek valo thakben vaia. (English type er jonno antorik dukkhito).
মজা পাইলাম ভাই